সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন ইসির নির্বাচনী রোডম্যাপে খুশি বিএনপি মির্জা ফখরুলের অভিযোগ, উদারনীতি ব্যতিরেকে আসছে উগ্রবাদ তাহেরের মূল্যায়ন: রোডম্যাপ ঘোষণা সুষ্ঠু নির্বাচনের ভন্ডুলের নীলনকশা নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে কিছু দল ধোঁয়াশা সৃষ্টি করছে: সালাহউদ্দিন আহমদ সুষ্ঠু নির্বাচন না হলে দেশের মহাবিপর্যয় আসবে, বলে সতর্কতা অভিযান কাকরাইলে রাজনৈতিক সংঘর্ষের পর সহিংসতা, আইএসপিআর বলছে নূর খান: এক হাজার ৮০০ এর বেশি গুমের অভিযোগ পেয়েছি দক্ষিণ সুদানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা পদক পেলেন বাংলাদেশের নৌবাহিনীর ১৯৯ সদস্য বিচার ও সংস্কারকে নির্বাচনের মুখে দাঁড় করানো গ্রহণযোগ্য নয় জুলাই গণঅভ্যুত্থান গণতান্ত্রিক চর্চার নতুন দিক উন্মোচন করেছে
সর্বোচ্চ আদালত আবারও রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল শুনবেন

সর্বোচ্চ আদালত আবারও রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল শুনবেন

দেশের সব থেকে উচ্চ আদালত আজ বুধবার (২৮ আগস্ট) ঘোষণা করেছেন যে, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদার মান নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে করা আপিলের বিচার আবারও শুনানি হবে। একই সঙ্গে অ্যাপিলের নম্বর এবং তার শুনানির তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা হলো ৪ নভেম্বর। বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ নির্দেশনা দেয়।

২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি আপিল বিভাগ বিচার করে দেশের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নির্ধারণ করে। ওই রায় প্রকাশ পায় ২০১৬ সালের ১০ নভেম্বর। এই রায়ে বলা হয়, সংবিধান দেশের সর্বোচ্চ আইন, তাই রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমে শীর্ষে থাকা ব্যক্তিদের গুরুত্বকে বিবেচনায় নিয়ে তাদের উচ্চতা নির্ধারণ করা উচিত। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল সরকারি সচিব, জেলা জজ ও সংশ্লিষ্ট বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের স্থান।

রায় অনুযায়ী, জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের ১৬ নম্বর থেকে ২৪ নম্বরের মধ্যে থাকবেন এবং তারা সরকারের সচিবদের সমমর্যাদায় উন্নীত হবেন। জুডিশিয়াল সার্ভিসের সর্বোচ্চ পদ হলো জেলা জজ। সরকারের অন্য গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে সচিবরা রয়েছেন। অতিরিক্ত জেলা জজ ও অন্যান্য বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের স্থান হবে জেলা জজদের ঠিক পরেই, অর্থাৎ ১৭ নম্বর পদের কাছাকাছি।

আরও বলা হয়, রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম কেবল রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানের সময়ই ব্যবহার করা উচিত। এটি নীতিনির্ধারণ বা অন্য কোনও কার্যক্রমে প্রয়োগ করা যাবে না।

প্রসঙ্গত, ১৯৮৬ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ‘ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স’ তৈরি হয়, যা পরে ২০০০ সালে সংশোধন করা হয়। মূলত, এই ওয়ারেন্টের বৈধতা নিয়ে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব আতাউর রহমান ২০১০ সালে হাইকোর্টে রিট করেন। হাইকোর্ট তখন এই ওয়ারেন্ট বাতিলের নির্দেশনা দিয়ে রায় দেন এবং কিছু নির্দেশনা দেন যাতে এই নথির ব্যবহার সীমিত হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd